বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির মহাপরিচালক পদ থেকে পদত্যাগের ঘোষণা দিয়েছেন সৈয়দ জামিল আহমেদ। আজ (শুক্রবার) সন্ধ্যায় শিল্পকলা একাডেমিতে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে পদত্যাগের কথা সামনে আনেন এই নাট্যব্যক্তিত্ব। ২০২৪ সালের ৯ সেপ্টেম্বর শিল্পকলার মহাপরিচালকের দায়িত্ব নেন অধ্যাপক জামিল আহমেদ। পদত্যাগের কথা জানালেন সাড়ে পাঁচ
অভিনেত্রী পরীমনি আদালত থেকে জামিন পেয়েছেন। মারধর ও হত্যার হুমকির অভিযোগে ব্যবসায়ী নাসির উদ্দিন মামলা দায়ের করে পরীমনির
ছোট পর্দার জনপ্রিয় মডেল ও অভিনেত্রী মুমতাহিনা চৌধুরী টয়া। তার অভিনয়ের মাধ্যমে পরিচিতি লাভ করেছেন এবং বিভিন্ন বিজ্ঞাপন
দুই বাংলার জনপ্রিয় এবং প্রখ্যাত অভিনেতা মিঠুন চক্রবর্তী পেলেন দাদা সাহেব ফালকে পুরস্কার। ভারতীয়চলচ্চিত্রে তাঁর অবদানের জন্য বিশেষ সম্মানে সম্মানিত করা হয়েছে তাঁকে ৷ উল্লেখ্য দাদা সাহেব ফালকে ভারতীয় চলচ্চিত্রের সর্বোচ্চ পুরস্কার।বাংলাদেশেও রয়েছে এই অভিনেতার অসংখ্য ভক্ত ৷ বাংলাদেশের সঙ্গেওঅভিনেতা মিঠুন চক্রবর্তীর রয়েছে হৃদয়ের টান ৷ গত ৮ অক্টোবর ৭০তম জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার প্রদানঅনুষ্ঠানে তাঁর হাতে তুলে দেন ভারতের রাষ্ট্রপতি। শুভেচ্ছা বন্যায় ভাসছেন মহাগুরু । এত বড় সম্মান পেয়েআপ্লুত মিঠুন চক্রবর্তী। তাঁর এই পুরস্কার পরিবার ও ভক্তদের উৎসর্গ করেছেন। বাংলা সহ হিন্দী এবং অন্যান্যআঞ্চলিক ভাষায় অভিনয় দক্ষতায় আজও অনেকের থেকেই এগিয়ে রাখে মিঠুন চক্রবর্তীকে ৷ কলকাতার অন্ধ গলি থেকে উঠে আসা মিঠুন এক সময় মুম্বইয়ের রাস্তার ফুটপাতে লড়াই করেছেন ৷ মিঠুনজানিয়েছেন কখনও তিনি কল্পনা করতে পারেননি এতবড় একটা সম্মান পাবেন। ১৯৮৪ সালে দাদা সাহেব পেয়েছিলেন কিংবদন্তি সত্যজিৎ রায়। এরপর ২০০৩ সালে এই পুরস্কার পানপরিচালক মৃণাল সেন। ২০০৮ সালে সংগীত জগতে অবদানের জন্য পুরস্কার পেয়েছিলেন মান্না দে, ২০১১সালে দাদা সাহেব পান সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়। দীর্ঘ কয়েক বছর পর, ফের বাংলাকে এই ঐতিহ্যবাহী পুরস্কার এনেদিচ্ছেন মিঠুন চক্রবর্তী। ১৯৮৫ খ্রিষ্টাব্দে দুই বাংলার যৌথ প্রযোজনায় “অবিচার” নামক ছবিতে অভিনয় করেছিলেন অভিনেতা মিঠুনচক্রবর্তী। এরপর ২০১০ খ্রিষ্টাব্দে বাংলাদেশের সিনেমা ” গোলাপি এখন বিলাতে” অভিনয় করেছিলেন এইঅভিনেতা৷ বাংলাদেশের বিশিষ্ট পরিচালক কামরুজ্জামান রোমান এবং বিশিষ্ট চিত্রনাট্যকার আবদুল্লাহ জহিরএর সঙ্গে অভিনেতা মিঠুন চক্রবর্তীর সুসম্পর্ক ছিলো। অভিনেতা মিঠুন চক্রবর্তী বলেন, “আমি আক্ষরিক অর্থেই হতবাক। আমি শুধু এটাই বলতে চাই, এই পুরস্কারআমার পরিবার ও বিশ্বজুড়ে থাকা আমার অগণিত ভক্তকে উৎসর্গ করছি।“ অভিনেতা মিঠুন চক্রবর্তীর অসাধারণ সিনেম্যাটিক সফর সব প্রজন্মের কাছে অনুপ্রেরণা।
© ২০২৫ সংবাদ প্রবাহ কর্তৃক সর্বসত্ব সংরক্ষিত।