অবৈধভাবে বসবাস করা বিদেশিদের জন্য টাস্কফোর্স গঠন করেছে সরকার

বাংলাদেশে বর্তমানে অনেক বিদেশি অবৈধভাবে বসবাস করছে। যদিও এই সংখ্যা জুলাই বিপ্লবের পূর্বে অনেক বেশি ছিলো। টুরিস্ট ভিসা নিয়ে এদেশে কাজ করছে, এমন অবৈধ বিদেশির সংখ্যা বেশি।

অবৈধভাবে বসবাস করা বিদেশি নাগরিকদের বিষয়ে করণীয় নির্ধারণে ১১ সদস্যের টাস্কফোর্স গঠন করেছে সরকার। সোমবার (৩ ফেব্রুয়ারি) স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সুরক্ষা সেবা বিভাগের বহিরাগমন শাখা থেকে এক প্রজ্ঞাপনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

টাস্কফোর্সের আহ্বায়ক সুরক্ষা সেবা বিভাগের অতিরিক্ত সচিব (নিরাপত্তা ও বহিরাগমন) এবং সদস্যসচিব করা হয়েছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সুরক্ষা সেবা বিভাগের যুগ্ম সচিবকে (বহিরাগমন-২ অধিশাখা)।

নবগঠিত টাস্কফোর্সের অন্য সদস্যরা হলেন- প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের মহাপরিচালক, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মহাপরিচালক (কনস্যুলার), জননিরাপত্তা বিভাগের যুগ্ম সচিব (রাজনৈতিক-১ অধিশাখা), স্পেশাল ব্রাঞ্চের (এসবি) উপপুলিশ মহাপরিদর্শক (ইমিগ্রেশন), ইমিগ্রেশন ও পাসপোর্ট অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (পাসপোর্ট, ভিসা ও ইমিগ্রেশন), বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) পরিচালক (অপারেশন উইং), প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের এনজিওবিষয়ক ব্যুরোর পরিচালক, জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা অধিদপ্তরের পরিচালক (বহিঃসম্পর্ক সংযোগ উইং) ও প্রতিরক্ষা গোয়েন্দা মহাপরিদপ্তরের পরিচালককে (এক্সটার্নাল অ্যাফেয়ার্স অ্যান্ড লিয়াজোঁ ব্যুরো)।

নবগঠিত টাস্কফোর্সের অন্য সদস্যরা হলেন- প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের মহাপরিচালক, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মহাপরিচালক (কনস্যুলার), জননিরাপত্তা বিভাগের যুগ্ম সচিব (রাজনৈতিক-১ অধিশাখা), স্পেশাল ব্রাঞ্চের (এসবি) উপপুলিশ মহাপরিদর্শক (ইমিগ্রেশন), ইমিগ্রেশন ও পাসপোর্ট অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (পাসপোর্ট, ভিসা ও ইমিগ্রেশন), বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) পরিচালক (অপারেশন উইং), প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের এনজিওবিষয়ক ব্যুরোর পরিচালক, জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা অধিদপ্তরের পরিচালক (বহিঃসম্পর্ক সংযোগ উইং) ও প্রতিরক্ষা গোয়েন্দা মহাপরিদপ্তরের পরিচালককে (এক্সটার্নাল অ্যাফেয়ার্স অ্যান্ড লিয়াজোঁ ব্যুরো)।